সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০২:২৩ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
টেকনাফ সৈকতে গোসলে নেমে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মৃত্যু, নিখোঁজ ২ বুদ্ধাঙ্ক (IQ) এর পরিমাপ অনুযায়ী প্রতিভাবান শিশুদের বুদ্ধাঙ্ক মাত্রা চকরিয়ায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৩ জীবন সংগ্রামি লাইলার কম মূল্যের সবজির দোকান শিক্ষা কর্মকর্তার ঘুষ নেয়ার ভিডিও ভাইরাল মিয়ানমারে বিস্ফোরণে মুহুর্মুহু শব্দ, টেকনাফের বসত ঘরের আঙ্গিনায় এসে পড়েছে গুলি মাকে কুপিয়ে হত্যার পর থানা এসে হাজির যুবক টেকনাফ ছাড়াও এবার নতুন করে উখিয়া-নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে ভেসে আসছে বিস্ফোরণের বিকট শব্দ চকরিয়ায় জেলা পরিষদের জমিতে নির্মিত আওয়ামী লীগের অফিস উচ্ছেদ সেন্টমার্টিন দ্বীপে পর্যটন নিয়ন্ত্রণ ও জাহাজ ছাড়ার পয়েন্ট নির্ধারণ সংক্রান্ত কমিটি গঠণ

সৈকতের অব্যাহত ভাঙ্গন রোধে স্থায়ী প্রতিরক্ষা বাঁধ নির্মাণ করা হবে : কবির বিন আনোয়ার

নিজস্ব প্রতিবেদক : কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের অব্যাহত ভাঙ্গন ঠেকাতে প্রাথমিক ভাবে জরুরী ভিত্তিতে জিও ব্যাগ দেয়া হচ্ছে। পরে স্থায়ী প্রতিরক্ষা বাঁধ নির্মাণ করা হবে বলে জানিয়েছেন পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব কবির বিন আনোয়ার।

শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের ভাঙ্গন পরিদর্শনে এসে তিনি একথা জানিয়েছেন।

কবির বিন আনোয়ার বলেন, কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের নাজিরারটেক থেকে মেরিন ড্রাইভ পর্যন্ত পাঁচ কিলোমিটার অংশের ভাঙ্গন রোধে কয়েক বছর ধরে জিও ব্যাগ দিয়ে বাঁধ দেয়া হচ্ছে। এটি খুবই অস্থায়ী একটি ব্যবস্থা। এই জিও ব্যাগ বসিয়েও ভাঙ্গন রোধ সম্ভব হচ্ছে না। তাই স্থায়ী প্রতিরক্ষা বাঁধ নির্মাণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আগামী শুষ্ক মৌসুমে বাঁধ নির্মাণ কাজ শুরু হবে।

পানি সম্পদ সচিব আরো বলেন, জিও ব্যাগ পানির নিচে থাকলে তা টেকসই হয়। তবে খোলামেলা থাকলে টিকে দুই থেকে তিন বছর। তাই স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ করা হবে। এই বাঁধ হবে আকর্ষণীয় ও টেকসই। সেখানে ফুটওয়েসহ আরো নানা সুবিধা থাকবে। যাতে পর্যটকেরা আকর্ষিত হয়।

এসময় জেলা প্রশাসক মো. মামুনুর রশিদ, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আবু সুফিয়ান, কক্সবাজার প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মুজিবুল ইসলামসহ পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

সর্বশেষ গত দুই দিনে উত্তাল সাগরের ঢেউয়ের তোড়ে প্রবল ভাঙ্গন দেখা দেয় সৈকতের লাবনী পয়েন্টে। সাগর গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে ট্যুরিস্ট পুলিশের একটি স্থাপনাসহ বড় সৈকতের বড় একটি অংশ। এতে অনেকটাই্ শ্রীহীন হয়ে পড়ে এলাকাটি।

গত কয়েক বছরে সৈকতের ডায়বেটিক পয়েন্ট থেকে শুরু করে শৈবাল পয়েন্ট পর্যন্ত অংশের বিশাল এলাকা সাগরের করাল গ্রাসে বিলীন হয়েছে। একই সঙ্গে বিলীন হয়ে গেছে হাজার হাজার ঝাউগাছ। সেইসব স্থানে পরে জিও ব্যাগ বসিয়ে ভাঙন ঠেকানো গেছে অনেকটাই।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

.coxsbazartimes.com

Design & Developed BY ThemesBazar.Com
themesbcox1716222888